About our Founder

XXXXXXXXXXXXXXXXXXXXXXXX
FOUNDER

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
“শেখার জন্য এসো - সেবার জন্য যাও” এই মন্ত্রে উজ্জীবিত আমাদের প্রিয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অত্র অঞ্চলে বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের মাঝে নিরলসভাবে জ্ঞনের আলো বিতরণ করে চলছে । রাজধানী ঢাকা থেকে সামান্য দূরে অবস্থিত গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের একজন সু নাগরিক হিসাবে, দক্ষ জনশক্তি হিসাবে গড়ে তুলতে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। এই প্রতিষ্ঠানের

Read More...

করছে। এই প্রতিষ্ঠানের বহু শিক্ষার্থী কর্মজীবনে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় পদে দায়িত্ব পালনের সুযোগ পেয়েছে। আপনার সন্তানের অনাগত ভবিষ্যৎ রচনায় আমরা আশাবাদী। প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বাস করে সঠিক পরিকল্পনা, নিয়মিত অধ্যাবসায় এবং পারিবারিক পরিমিত স্নেহ মমতা একজন শিশুর শারীরিক, মানষিক ও বুদ্ধি বৃত্তির বিকাশ ঘটিয়ে ভবিষ্যৎ কর্মজবিনে সফল হতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। আপনার সন্তানের সঠিক পরিচর্যায় আামাদের সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক মন্ডলী বদ্ধ পরিকর।
আমাদের পরিবারের একজন সদস্য হওয়ায় আপনাকে অভিনন্দন।

-----------------------------------------------------
-----------------------------------------------------
-----------------------------------------------------
-----------------------------------------------------

Principal's Message.

MD. LUTFOR RAHAMAN
Principal.

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এর নিয়ম কানুনের আওতায় প্রতিষ্ঠিত ও সুপরিচালিত ঐতিহ্যবাহী একটি প্রতিষ্ঠান। এটি শিক্ষা বিস্তারে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। জাতির সু্শিক্ষা, আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশের লক্ষ্যে ঐতিহ্যবাহি এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান যুগ, বিজ্ঞানের যুগ। একবিংশ শতাব্দীতে বিজ্ঞান ছাড়া মানব জীবন কল্পনা করা যায় না। বিজ্ঞানের যে আবিষ্কার বিশ্বের এক প্রান্তের মানুষকে অপর প্রান্তের মানুষের অতি নিকটে নিয়ে এসেছে তা হচ্ছে ইন্টারনেট। বর্তমান যুগ গ্লোবালাইজেশন এর যুগ যার মধ্য দিয়ে সমগ্র পৃথিবী হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইট–এ নিজের পরিচয় এবং কর্মকাণ্ড

Read More...

দিয়েছে। এক্ষেত্রে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত ঐতিয্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান................................. কোন অংশে পিছিয়ে নেই। অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে, অত্র প্রতিষ্ঠান অনলাইন ভার্সনে যাত্রা শরু করেছে। অত্র প্রতিষ্ঠানের কর্মক্রম ওয়েব সাইটে প্রকাশিত হচ্ছে। আমাদের সকল কর্মকান্ড ওয়েব সাইটের মাধ্যমে প্রকাশ পেলে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় তথ্য শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের কাছে দ্রুত পৌঁছে দেয়া সম্ভব হবে এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা সহজে অবহিত হতে পারবেন। ............................................. ওয়েবসাইট খুলে সরকারের ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে অংশীদার হয়েছে। এটা নিশ্চিত যে, আমাদেরকে ইনফরমেশন হাইওয়েতে উঠতে গেলে, চলতে গেলে তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করণের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারী দপ্তর, পরিদপ্তর ও অধিদপ্তরের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, গতিশীলতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে ও সেবার মান উন্নত হবে এবং দুর্ণীতি সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আশা করছি ভবিষ্যতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের ডাটাবেজ তৈরি করে সকল তথ্য সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে। এছাড়াও এর মধ্যদিয়ে আমাদের শিক্ষার্থীরাই শুধু নয় সমগ্র দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার একটি সামাজিকীকরণ সম্ভব হবে। আমি সহকর্মী, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সুধিমহল সকলকে ওয়েবসাইট থেকে সেবা গ্রহণে আমন্ত্রণ জানাই। যাদের নির্দেশনা ও ব্যবস্থাপনায় এ ওয়েব সাইটটি বাস্তবায়ন হলো, তাদের সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠায় যাঁদের অবদান রয়েছে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই স্কুলের যে সকল শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারি মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন সে সকল বীর সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। এই প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি। কর্মরত সকল শিক্ষক,কর্মচারি ও হিতৈষী ব্যক্তিবর্গকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। একই সাথে আমাদের প্রতিষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

ABOUT OUR INSTITUTION

History of Kaliakair College

প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠা কাল: ০০-০০-০০০০ খ্রি.
পাঠদানের অনুমতি কাল: ০০-০০-০০০০ খ্রি.
পাঠদানের স্বীকৃতি: ০০.০০.০০০০ খ্রি.
প্রথমএমপিও ভূক্তি: ০০-০০-০০০০ খ্রি.
ইআইআইএন নং: ১০১৪৭৭
কালিয়াকৈর উপজেলার একমাত্র প্রাচীন এবং ঐতিহ্যবাহী কলেজ হলো কালিয়াকৈর ডিগ্রি কলেজ। কলেজটি ১৯৬৮ খ্রিঃ প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি দীর্ঘ পাঁচ দশকের অধিককাল যাবৎ এ অঞ্চলে উচ্চ শিক্ষার আলো বিতরণ করে আসছে। এখান থেকে ডিগ্রী লাভ করে অনেকেই দেশের সুনাগরিক হিসেবে পরিচিতি অর্জন এবং কর্মজীবনে ব্যাপক সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। এখানে সহশিক্ষা চালু থাকলেও বলা যেতে পারে নারী শিক্ষা বিস্তারে কালিয়াকৈর ডিগ্রী কলেজ নারী জাগরণের একটি অনন্য সূতিকাগার। বর্তমানে কলেজটিতে শিক্ষকতার মহান পেশায় নিয়োজিত রয়েছেন ঢাকা- রাজশাহী - জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সহ দেশের বরেণ্য বিদ্যাপীঠ থেকে ডিগ্রি অর্জনকারী একঝাঁক তরুণ, মেধাবী ও নিবেদিত প্রাণ শিক্ষক। কলেজটি সম্পূর্ণ ধুমপান মুক্ত। ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষার মান, সুযোগ-সুবিধা প্রসার, গুনগত মান বৃদ্ধির জন্য এখানে মনোরম ও সুন্দর পরিবেশ রয়েছে। বর্তমানে কর্মমুখী শিক্ষার সোপান তৈরি করার জন্য কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় কলেজে ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ও প্রযুক্তি (বি.এম.টি) কোর্স চালু করা হয়েছে। এলাকার ঝরেপড়া শিক্ষার্থীবৃন্দ যাতে উচ্চ শিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয় সেজন্য কলেজে উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের
Read More...

আওতাধীন বা.উ.বি (এইচ.এস.সি ও ডিগ্রি) কোর্স চালু করা হয়েছে। আমাদের মুখ্য উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক ও আলোকিত মানুষ করে গড়ে তোলা এবং চলমান পরিস্থিতিতে মাথা উঁচু করে টিকে থাকা। এ জন্য সকলের সহযোগিতা আমাদের কাম্য। কালিয়াকৈর উপজেলা সদর থেকে মাত্র ০২ ( দুই ) কিলোমিটার দক্ষিণে এক নিভৃত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে সু- শোভিত ছায়া ঢাকা , কোকিল ডাকা পল্লীর কোলাহল মুক্ত মনোরম পরিবেশে কলেজটি অবস্থিত । কালিয়াকৈর বাস স্ট্যান্ড থেকে কলেজ রোড নামে খ্যাত রাস্তাটি বর্তমানে ধামরাই উপজেলা পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়েছে। গ্রাম বাংলার নটরডেম নামে খ্যাত কলেজের বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৪,০০০ জন , অধ্যাপক / অধ্যাপিকা মন্ডলীর সংখ্যা ৬০ জন অফিস কর্মচারী ০৩ জন এবং ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী ১৩ জন । শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার জন্য একটি বিরাট মাঠ আছে। লাখো শহীদের স্মৃতি ধারণ করে মাঠের এক কোণে দাড়িয়ে আছে একটি শহীদ মিনার । বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠানগুলোর ছাত্র-ছাত্রী ও অধ্যাপক গণের উপস্থিতিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় ভাবগম্ভীর পরিবেশে উদযাপিত হয়। শহীদ মিনারের সামনে অবস্থিত বিশাল পুকুরটি কলেজের প্রাকৃতিক পরিবেশ আরও বেশী আকর্ষনীয় করেছে। পুকুরের চার পাশে বিচিত্র বৃক্ষের বিপুল সমারোহ । কলেজ প্রাঙ্গনের দক্ষিণ পাশের পুকুর সংলগ্ন মসজিদটিতে কলেজের ধর্মপ্রান ব্যক্তিবর্গ এবং পার্শ্ববর্তী গ্রামের মছল্লিগন নিয়মিত ০৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন। কলেজে দু’টি সম্মৃদ্ধ পাঠাগার আছে, সেখানে ছাত্র-ছাত্রী ও অধ্যাপকগণ নিয়মিত অধ্যয়ন করেন। প্রতিষ্ঠিত হবার পর থেকে এ ঐতিহ্যবাহী ডিগ্রি কলেজটি কালিয়াকৈর উপজেলা সহ পার্শ্ববর্তী এলাকার জনসাধারণের মাঝে শিক্ষার আলো বিতরণের মহান দায়িত্ব পালন করে চলছে। এ কলেজ থেকে পাশ করে যাওয়া অসংখ্য প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসক , প্রকৌশলী , সরকারী কর্মকর্তা, শিক্ষক- শিক্ষিকা , আইনজীবী, রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি এবং উচ্চ পর্যায়ে ব্যবসায়ী হিসেবে দেশের আর্থ - সামাজিক উন্নয়নে উল্লেখ যোগ্য অবদান রেখে আসছে। দেশের বাইরেও রয়েছে অনেকের দীপ্ত পদচারনা। শুরু থেকে এখানে সহ শিক্ষার মাধ্যমে পাঠ দান করা হয়। কলেজের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অত্যন্ত সন্তোষ জনক ছাত্র-ছাত্রীরা নির্দিষ্ট ইউনিফরম পরে কলেজে উপস্থিত হয়। বহিরাগতদের অহেতুক প্রবেশ সর্ম্পূন রূপে অবৈধ ও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড , ঢাকা এর অধীনে মানবিক শাখা , ব্যবসায় শিক্ষা শাখা ও বিজ্ঞান শাখায় ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠ দান করা হয়। জাতীয় বিশ্ব বিদ্যালয়ের অধীনে অত্র কলেজের ডিগ্রি পর্যায়ে বি এ , বি .এস. এস এবং বি.বি.এস ও সমাজকর্ম, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, হিসাববিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু আছে। কালিয়াকৈর উপজেলার বিভিন্ন শ্রেনীর জনসাধারণের গভীর আগ্রহ ও সক্রিয় সহযোগিতায় কলেজ প্রতিষ্ঠা ত্বরান্বিত হয়েছে। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, বিদ্যোৎসাহী সদস্য ও অগণিত শিক্ষানুরাগী জনতার অবদান আমরা বিনম্রচিত্তে স্মরণ করি। সকলের সমন্বিত কর্মপ্রচেষ্টায় ১৯৬৮ খ্রিঃ ১ লা জুলাই থেকে কলেজটির পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয়। নানাবিধ সমস্যা সংকুল পরিবেশ অতিক্রম করে কলেজটি বর্তমানে একটি আদর্শ বিদ্যাপীঠ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।

GB Chairman's Message

TAJWAR AKRAM SAKAPI IBNE SAZZAD
Chairman, GB

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এর নিয়ম কানুনের আওতায় প্রতিষ্ঠিত ও সুপরিচালিত ঐতিহ্যবাহী একটি প্রতিষ্ঠান। এটি শিক্ষা বিস্তারে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। জাতির সু্শিক্ষা, আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশের লক্ষ্যে ঐতিহ্যবাহি এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান যুগ, বিজ্ঞানের যুগ। একবিংশ শতাব্দীতে বিজ্ঞান ছাড়া মানব জীবন কল্পনা করা যায় না। বিজ্ঞানের যে আবিষ্কার বিশ্বের এক প্রান্তের মানুষকে অপর প্রান্তের মানুষের অতি নিকটে নিয়ে এসেছে তা হচ্ছে ইন্টারনেট। বর্তমান যুগ গ্লোবালাইজেশন এর যুগ যার মধ্য দিয়ে সমগ্র পৃথিবী হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের

Read More...

দিয়েছে। এক্ষেত্রে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত ঐতিয্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান................................. কোন অংশে পিছিয়ে নেই। অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে, অত্র প্রতিষ্ঠান অনলাইন ভার্সনে যাত্রা শরু করেছে। অত্র প্রতিষ্ঠানের কর্মক্রম ওয়েব সাইটে প্রকাশিত হচ্ছে। আমাদের সকল কর্মকান্ড ওয়েব সাইটের মাধ্যমে প্রকাশ পেলে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় তথ্য শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের কাছে দ্রুত পৌঁছে দেয়া সম্ভব হবে এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা সহজে অবহিত হতে পারবেন। ............................................. ওয়েবসাইট খুলে সরকারের ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে অংশীদার হয়েছে। এটা নিশ্চিত যে, আমাদেরকে ইনফরমেশন হাইওয়েতে উঠতে গেলে, চলতে গেলে তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করণের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারী দপ্তর, পরিদপ্তর ও অধিদপ্তরের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, গতিশীলতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে ও সেবার মান উন্নত হবে এবং দুর্ণীতি সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আশা করছি ভবিষ্যতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের ডাটাবেজ তৈরি করে সকল তথ্য সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে। এছাড়াও এর মধ্যদিয়ে আমাদের শিক্ষার্থীরাই শুধু নয় সমগ্র দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার একটি সামাজিকীকরণ সম্ভব হবে। আমি সহকর্মী, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সুধিমহল সকলকে ওয়েবসাইট থেকে সেবা গ্রহণে আমন্ত্রণ জানাই। যাদের নির্দেশনা ও ব্যবস্থাপনায় এ ওয়েব সাইটটি বাস্তবায়ন হলো, তাদের সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠায় যাঁদের অবদান রয়েছে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই স্কুলের যে সকল শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারি মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন সে সকল বীর সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। এই প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি। কর্মরত সকল শিক্ষক,কর্মচারি ও হিতৈষী ব্যক্তিবর্গকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। একই সাথে আমাদের প্রতিষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

BOU HSC, BA Programs.

MD. LUTFOR RAHAMAN
Cheif of BOU Department

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় প্রতিষ্ঠিত ‘কালিয়াকৈর কলেজ’ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা শিক্ষা বোর্ড, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম কানুনের আওতায় প্রতিষ্ঠিত ও সুপরিচালিত ঐতিহ্যবাহী একটি প্রতিষ্ঠান। এ অঞ্চলের শিক্ষা বিস্তারে প্রতিষ্ঠানটি প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। এলাকার ঝরেপড়া শিক্ষার্থীবৃন্দ যাতে উচ্চ শিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয় সেজন্য কলেজে উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন বা.উ.বি (এইচ.এস.সি ও ডিগ্রি) কোর্স চালু করা হয়েছে। আমাদের মুখ্য উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক ও আলোকিত মানুষ হিসাবে গড়ে তোলা এবং চলমান পরিস্থিতিতে মাথা উঁচু করে টিকে থাকা। এ জন্য সকলের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।

Read More...

কালিয়াকৈর উপজেলা সদর থেকে মাত্র ০২ ( দুই ) কিলোমিটার দক্ষিণে এক নিভৃত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে সু- শোভিত ছায়া ঢাকা , কোকিল ডাকা পল্লীর কোলাহল মুক্ত মনোরম পরিবেশে কলেজটি অবস্থিত । বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় পরিচালিত HSC ও DEGREE (PASS) কোর্স সম্পন্ন করে অনিয়মিত ও কর্মজীবী শিক্ষার্থীরা নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখছে। আপনার ভবিষ্যৎ উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য আমাদের দরজা সবসময় উন্মুক্ত।

GRADUATION PROGRAM

Honours and Pass courses

রাজধানী ঢাকার অদূরে গাজীপুর জেলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত সবুজ শ্যামল বেষ্টনী ঘেরা এই জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ..........................। কোমলমতি শিশুদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার পাশাপাশি তাদেরকে প্রকৃতি প্রেমি, দেশ প্রেমি তথা একজন সু নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলার জন্য ০০০০ খ্রি. প্রতিষ্ঠিত হয় .......... বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি ০১ একর জায়গা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত। নিজস্ব বহুতল ভবন ছাড়াও এখানে রয়েছে প্রশস্ত খেলার মাঠ, স্কুল ক্যান্টিন এবং সততা স্টোর। শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ক্লাশের ফাকে ফাকে লাইব্রেরীতে জ্ঞানার্জন করে অথবা কমনরুমে ইনডোর খেলাধুলায় ব্যস্ত থাকে। এছাড়া ওয়াক্তিয়া নামাজের জন্য রয়েছে একটি নামাজঘর। একদিকে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানাগারে বিভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নিজেদেরকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করছে, অন্যদিকে সকলের জন্য উন্মুক্ত আইসিটি ডিজিটাল ল্যাবে আধুনিক প্রযুক্তির নানান খুটিনাটি বিষয় নিয়ে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সকল শিক্ষার্থী আগামীর পরিবর্তিত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য নিজেদেরকে প্রস্তুত করার সুযোগ পাচ্ছে।এছাড়া ওয়াক্তিয়া নামাজের জন্য রয়েছে একটি নামাজঘর। একদিকে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানাগারে বিভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নিজেদেরকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করছে, অন্যদিকে সকলের জন্য উন্মুক্ত আইসিটি ডিজিটাল ল্যাবে আধুনিক প্রযুক্তির নানান খুটিনাটি বিষয় নিয়ে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সকল শিক্ষার্থী আগামীর পরিবর্তিত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য
Read More...

Al contrario del pensamiento popular, el texto de Lorem Ipsum no es simplemente texto aleatorio. Tiene sus raices en una pieza cl´sica de la literatura del Latin, que data del año 45 antes de Cristo, haciendo que este adquiera mas de 2000 años de antiguedad.

Department of BMT

XXXXXXXXXXXXXXXXXXXXX
Cheif of BMT Department

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

রাজধানী ঢাকার অদূরে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরে উপজেলা সদর থেকে মাত্র ০২ ( দুই ) কিলোমিটার দক্ষিণে এক নিভৃত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে সু- শোভিত ছায়া ঢাকা , কোকিল ডাকা পল্লীর কোলাহল মুক্ত মনোরম পরিবেশে অবস্থিত কালিয়াকৈর কলেজ। পূর্বে যা কালিয়াকৈর ডিগ্রি কলেজ নামে পরিচিতি ছিলো। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি অত্র অঞ্চলের শিক্ষা বিস্তারে গুরুত্বপূরর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সর্বস্তরের শিক্ষার্থীদের বিবেচনায় এখানে সাধারণ শিক্ষা প্রোগ্রামের পাশাপাশি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ও প্রযুক্তি (BMT) বিভিন্ন ট্রেডে শিক্ষা্থীদের পাঠদান করা হয়। যার মূখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে কারিগরী জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ জনবল তৈরী করে ভবিষ্যতের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সহায়তা করা। একথা আজ সর্বজন স্বীকৃত যে বর্তমান বিশ্বে কারিগরি ও

Read More...

প্রযুক্তি খাতে দক্ষতা বৃদ্ধি ব্যতিত দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা দূরহ। কালিয়াকৈর কলেজ থেকে ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ও প্রযুক্তি (BMT) বিভাগের বিভিন্ন ট্রেডে পাশকরা শিক্ষার্থীরা স্ব স্ব কর্মক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত। আগামীর বিশ্ব ব্যবস্থায় সকল চেলেঞ্জ মোকাবেলায় আমরা আমাদের ট্রেডগুলোকে উপযুক্ত ও মাণসম্মত করতে সর্বদাই সচেষ্ট। এই অগ্রযাত্রায় ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ও প্রযুক্তি (BMT) বিভাগে নবাগতদের সবসময় স্বাগতম।

Why Students Choose Us

Digital Attendance

Pineapple

‘আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ’ এই মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হয়ে কালিয়াকৈর কলেজে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দৈনন্দিন উপস্থিতির তথ্য সংগ্রহে অত্যাধুনিক স্মার্ট বায়োমেট্রিক এটেনডেন্স সিস্টেম চালু করেছে। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বরত সকলের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে যা প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কার্যক্রম আরো গতিশীল করবে। একই সাথে শিক্ষার্থীদের জন্যও ডিজিটাল হাজিরা চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর ফলে শিক্ষকবৃন্দ শ্রেণিকক্ষে কিছু বাড়তি সময় শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে ব্যায় করতে পারবেন। অন্যদিকে শিক্ষার্থীরাও আধুনিক প্রযুক্তির সাথে খাপ খাইয়ে ভবিষ্যতের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে নিজেদের প্রস্তুত করার সুযোগ পাচ্ছে।

CCTV Monitoring

Pineapple

কালিয়াকৈর কলেজে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে ও বহিরাগতদের অনুপ্রবেশ রোধে রয়েছে সিসিটিভি মনিটরিং ব্যবস্থা। প্রতিদিন এ্যাসেম্বেলী থেকে শুরু করে শ্রেণি কক্ষের সকল শ্রেণি কার্যক্রম সিসিটিভি দ্বারা নিয়মিত মনিটরিং করা হয়। ফলে শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়নে সংশ্লিষ্ট সকলে তৎপর থাকেন। দূর্বল শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষকবৃন্দের বিশেষ দৃষ্টি থাকে। শিক্ষার্থীরা অহেতুক এদিক সেদিক ঘোরাঘুরি থেকে বিরত থেকে পাঠ্যক্রমে মনোযোগী হয়। শ্রেণি কর্যক্রমের বাহিরে প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণে খেলাধুলা এবং বিজ্ঞানাগারে নিত্য নতুন আবিস্কারের প্রতিযোগিতায় অত্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সর্বদাই নিজেদের নিয়োজিত রাখে।

EMS Software

Pineapple

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের সহযোগী হিসাবে কালিয়াকৈর কলেজ প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অত্যাধুনিক এডুকেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সফটওয়ার ব্যবহার করছে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভর্তি, বেতনাদি ও যাবতীয় ফি, পরীক্ষার রুটিন, এ্যাডমিট কার্ড, সিটপ্ল্যান, ফলাফল, দৈনন্দিন হাজিরার তথ্য প্রভৃতি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অভিভাবকগন জানতে পারছেন। ফলে শিক্ষার্থী-অভিভাবক-শিক্ষক সকলের মাঝে একটি অদৃশ্য বন্ধন দৃঢ় হচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বা নোটিশ সমূহ sms এর মাধ্যমে শিক্ষার্থী/অভিভাবকগণ/শিক্ষকবৃন্দ সকলের নিকট পৌঁছে যাচ্ছে অতিদ্রুত-প্রশাসনিক কাজ হয়েছে গতিশীল।

SMS Communications

Pineapple

অত্যাধুনিক এডুকেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সফটওয়ার ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি পুরোপুরি অনলাইনের যুগে প্রবেশ করেছে। এর ফলে এখন থেকে অভিভাবকবৃন্দ যে কোন স্মার্ট ফোন থেকেই শিক্ষার্থীদের ভর্তি, শ্রেণিকক্ষে দৈনন্দিন উপস্থিতি, পরীক্ষার ফলাফল, বেতনাদি পরিশোধ প্রভৃতি তথ্য ঘরে বসেই মনিটিরিং করার সুযোগ পাচ্ছেন। sms এর মাধ্যমে জানতে পারছেন প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সমূহ। যেমন যে কোন পরীক্ষার ফলাফল অথবা বেতনাদি পরিশোধের সাথে সাথে অভিভাবকের নিকট sms এর মাধ্যমে পৌঁছে যাচ্ছে তথ্য। অভিভাবক সমাবেশ অথবা বিশেষ কোন কার্যক্রমের তথ্যও জেনে যাচ্ছেন sms এর মাধ্যমে –যা আধুনিকতার বহিঃপ্রকাশ মাত্র।

Our Photo Gallery

Some of our Happy Memories

Find us in Google

-----------------------------------

Thankyou for visit our website